(Warning: some jokes may not be appropriate for young readers)
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Kim Jong-un announced in a news conference that North Korea would be sending a man to the sun within ten years! A reporter said - "But the sun is very hot. How can your man land on the sun?"
There was a stunned silence. Nobody knew how to react. Then Kim Jong-un quietly answered "We will land at night".
The entire audience broke out in thunderous applause !
Back in the White House, Donald Trump and his entourage were watching the news conference on TV.
When Trump heard what Kim had said, he sneered - "What an idiot. There is no sun at night time !"
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
A pastor was caught stealing in the church by a member of the church. This was the conversation between them
Pastor: Blessed are those who see and don't talk.
Member: For they shall receive their share. Amen.
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক মেয়ে বিয়ে করল টেক্সি ড্রাইভারকে।
বিয়ের কয়েক দিন পর তার বান্ধবী আসল বেড়াতে ।
এসে দেখল মেয়েটি তার ঠোটে সবুজ রং এর লিপস্টিক দিয়েছে।
বান্ধবী অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, "বিয়ের পর সবাই লাল রং এর লিপস্টিক ব্যবহার করে, আর তুই সবুজ রং এর লিপস্টিক দিয়েছিস কেন?"
মেয়েটি বলল, “আর বলিস না, আমার বর হচ্ছে টেক্সি ড্রাইভার। লাল রং দেখলেই থেমে যায়।”
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
জনি বেশ কিছুদিন চীন ঘুরে ফিরে দেশে ফিরেছে। তো চীনে থাকা কালীন সময়ে সে ভালই মউজ মাস্তি করেছে। চীনা খাবার-দাবার থেকে শুরু করে চীনা মেয়ে-মানুষ কোনটাই তার মেনু থেকে বাদ যায়নি। ফলাফল স্বরূপ দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মাথায় তার পুরুষাঙ্গ কেমন একধরনের সবুজ সবুজ গোটায় ভরে গেল। প্রচন্ড ভয়ে জনি তখনি ডাক্তারের কাছে ছুটলো। ডাক্তার সব দেখে শুনে চিন্তিত মুখে এদিক ওদিক মাথা নাড়লেন। তারপর এটা ওটা অনেক টেস্ট দিলেন। সেসব টেস্টের রেজাল্ট দেখে তার মুখ আরো গম্ভীর হলো। তিনি জনিকে বললেন - মি: জনি, আমি খুব দুঃখিত হয়ে জানাচ্ছি যে, আপনার যে রোগ হয়েছে তাতে আপনার ইয়েটা যদি এখনি অপারেশন করে কেটে ফেলা না হয়, তবে আপনার জীবন বাঁচানোই দায় হয়ে যাবে।
জনি এ কথা শুনে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো - বলছেন কি ডাক্তার সাহেব?! ওটা ছাড়া এ জীবন রেখে কি হবে? সে কাঁদতে কাঁদতেই গেল তার সবচেয়ে কাছের বন্ধুর কাছে দুঃখের কথা বলবে বলে। তার বন্ধু সব শুনে বলল - শোন দোস্ত, যেহেতু তুই চীনে গিয়ে এই রোগ বাধিয়েছিস সেহেতু এই রোগের চিকিৎসা চীনা কোন ডাক্তারই ভালো জানবে। আমার পরিচিত এক চীনা ভেষজ ডাক্তার আছে। চল তার কাছে যাই। জনি যেন কিছুটা আশা ফিরে পেল, বলল - চল তবে এক্ষুনি যাই।
চীনা ডাক্তার সব দেখে শুনে ভীষন বিরক্তিতে চোখ মুখ কুঁচকে বললেন - তোমাদের দেশের এই সব ছাই পাশ ডাক্তার কি যে সব বলে না! সুযোগ পেলেই খালি ধর মার কাট কাট!! কেন বাপু, কি এমন হয়েছে যে তোমার ওটা অপারেশন করে কেটে ফেলতে হবে?! জনির চোখে আশার আলো ঝিলিক দিয়ে উঠলো - সত্যি বলছেন ডাক্তার সাহেব? আমার তাহলে অপারেশন লাগবে না? ওটা কেটে ফেলতে হবে না?
ডাক্তার বললেন - আরে না বোকা! কোন অপারেশন লাগবে না। তুমি আর এক সপ্তাহ অপেক্ষা করো। ওটার যা অবস্থা, তাতে ওটা আপনা আপনিই খসে পড়বে।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক লোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল। বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা তাকে ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
ওভার স্পীড ৩০০
হেলমেট না পরা ৩০০
রং ওয়ে এট্রি ৪০০ !!!
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Dustin and Jane were delighted when finally their long wait to adopt a baby had come to an end. The adoption center called and told them they had a wonderful Russian baby boy, and the couple took him without hesitation. On the way home from the adoption center, they stopped by the local college so they each could enroll in night courses. After they filled out the form, the registration clerk inquired, “What ever possessed you to study Russian?”
The couple said proudly, “We just adopted a Russian baby and in a year or so he’ll start to talk. We just want to be able to understand him.”
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক লোক তার স্ত্রীকে এস এম এস করলো "আমার আসতে দেরী হবে,আমার ময়লা কাপড়গুলো ধুয়ে রেখো আর আমার পছন্দের খাবার রান্না করে রেখো।"
স্ত্রী কোনও উত্তর করলো না এস এম এস এর।
কিছুক্ষণ পর আবার একটা এস এম এস করল, "আমার বেতন বেড়েছে, দিগুণ হয়েছে, তোমাকে এই মাসের শেষে একটা নতুন গাড়ি কিনে দেব।"
এবার স্ত্রী উত্তর করলো খুশিতে গদগদ হয়ে "ও মা! সত্যি?!"
লোকটি উত্তর করলো "না, আমি শুধু নিশ্চিত হতে চেয়েছিলাম
যে তুমি আমার প্রথম এস এম এস টা পেয়েছ কিনা”।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আসুন বউয়ের চোখে দুনিয়া দেখি:
১। সবথেকে নিখুঁত মানুষ - তার বাবা।
২। সবথেকে সুন্দর মহিলা - তার মা।
৩। সবথেকে বুদ্ধিমতী মহিলা - সে নিজে।
৪। সবথেকে দুখী স্বামী - তার ভাই।
৫। সবথেকে বড় ডাইনি - তার বউদি।
৬। সবথেকে সুন্দর সন্তান - তার নিজেরটা।
৭। সবথেকে সফল মানুষ - তার বোনের স্বামী।
৮। সবথেকে নিকৃষ্ট মহিলা - তার শাশুড়ি।
৯। সবথেকে সুখী মহিলা - প্রতিবেশিনী।
১০। সবথেকে ভাগ্যশালী মহিলা - তার বান্ধবী।
১১। সবথেকে শুভাকাঙ্ক্ষীরা - বান্ধবীরা ও বাপের বাড়ীর লোকজন।
১২। সবথেকে বড় প্রশংসক - শাড়ির দোকানদার (বউদি আপনাকে যে কোন রঙ মানাবে)।
১৩। সবথেকে খারাপ, অকর্মণ্য, স্বার্থপর, মিথ্যুক, কিপটে, অপদার্থ, চরিত্রহীন, মোস্ট আনস্মার্ট লোক - আরে এটাও আবার বলতে হবে নাকি?
বিঃ দ্রঃ -কাহারও চরিত্রের সহিত মিলিয়া গেলে তাহা নিতান্তই অনিচ্ছাকৃত ।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক প্রচন্ড অসুস্থ বৃদ্ধ বিছানায় শুয়ে কাতারাচ্ছে । ঘন্টাখানেকের ভেতরে তার মৃত্যু অবধারিত। হঠাৎ তার নাকে লাগল রান্নাঘর থেকে ভেসে আসা তার স্ত্রীর তৈরি চমৎকার ফ্রুট কেকের সুগন্ধ । জীবনে শেষবারের মতো সেই অমৃতের স্বাদ নেবার আশায় সে কোনোমতে শক্তি সঞ্চয় করে হামাগুড়ি দিয়ে রান্নাঘরে গিয়ে পৌঁছল। তারপর শরীরের শেষ বিন্দু পর্যন্ত শক্তি খাটিয়ে বুকে হেঁটে যেই কেকের প্লেটের দিকে হাত বাড়িয়েছে, ঠাস করে তার স্ত্রী তার হাত চটকানা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে বলল-খবরদার !
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক মাতাল গেছে মন্দিরের পুরোহিত এর কাছে শুদ্ধ হবার জন্য...
পুরোহিত মাতালকে তিনবার এক বড় গামলা জলে চুবিয়ে বললো - এখন তুমি শুদ্ধ হয়েছো, তোমার নতুন নাম "শ্বাশত" আর তোমার মধ্যের সেই মাতাল আত্মা নেই। এখন থেকে তুমি আর মদ্যপান করবে না...
মাতাল বাড়ীতে ফিরে ফ্রিজ থেকে একটা চিল্ড বিয়ার বের করে তিনবার জলে চুবিয়ে বললো - এখন তুমিও শুদ্ধ। এবার তোমার নাম হল "গ্রীন টি"
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Salesman: Sir, Africa se 16 inch ke condom ka order mila hai
Pakistani manager: Ye saale hume depress korna chahta hei. Order taiyari karo aur uspe likh do ‘Made in Pakistan’ size: small
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
নোয়াখালিতে এক ছেলে পরীক্ষায় অনেক বিষয়ে ফেল করেছে। বাবা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছে -
বাবা : তুই কিসে কিসে হেল কইচ্চস?
ছেলে : ইংরেজি, ইতিহাস আর হিটি ( পিটি-শরীরচর্চা)য় হেল কইচ্চি।
বাবা : ইংরেজিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই?
ছেলে : টিচার আঁরে কয় ট্রানস্লেশন কর- তোমার মা করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যায়। আঁই কইছি, আঁর মা কি খারাপনি যে করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যাবে?
বাবা : ইতিহাসে হেল কইচ্চস কিল্লাই ?
ছেলে : টিচার আঁরে জিগায়, পানি পথের যুদ্ধ কেন হয়েছিল ? আঁই কইছি, স্থল পথে সুবিধা কইরতারে নাই ইরল্লাই পানি পথে যুদ্ধ।
বাবা : হিডিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই। হিডিতেতো আত পাও লারি চারি দিলেইতো ফাশ করন যায়।
ছেলে : টিচার আঁরে কয় ডাইন আত তোল, আঁই তুইলচি হেরপর কয় বা আত তোল, আঁই তুইলচি। হেরপর কয় বাম পা তোল, আঁই তুইলচি হেরপর কয় ডাইন পা তোল, আঁই কইচি চাইর আত পাও তুলি আই কি আর সোনার উপর খাড়াইতামনি?
বাবা : হুনলাম অংক আর বাঙলায়ও হেল কচ্চস। অংকে হেল কচ্চস কা?
ছেলের উত্তর - অসৎ ব্যবসার প্রশ্ন কচ্চে দেহি আমি উত্তর দিই নাই। প্রশ্ন কচ্চে ২০ টাকা সেরে ১০ সের দুধ কিনে ৩ সের পানি মিশিয়ে আবার ২০ টাকা করে বিক্রি করলে কত লাভ হবে। আর বাপ দাদা চোদ্দপুরুষ এই ব্যবসা কোনদিন করেনি আর কত্তনো কোনদিন। আমি উত্তর দিই নো।
বাপের প্রশ্ন, ঠিক আছে, বাংলায় হেল কল্লিকা?
ছেলের উত্তর - ডাক্তারি প্রশ্ন কচ্চে আই কেমনে হারুম। প্রশ্ন কচ্চে, লিঙ্গ পরিবর্তন কর। আপনে হারবেন নি।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে ডিনার শুরু হবার আগে বাবা বললেন, ''বেটা বিট্টু খাওয়া শুরু করার আগে প্রার্থনা করতে হয়, জানো না !''
''প্রার্থনা তো আমি জানি না বাবা!''
''বেটা প্রার্থনা হলো তোমার চারদিকে যারা আছেন তাদের ভালোর জন্যে ভগবানকে বলা।''
বিট্টু তখন বলল, '' হে ঠাকুর! আমার যে বন্ধুরা আমার টিফিন খেয়ে ফেলে ওদের যেন নিজেদের টিফিন থাকে, বাবার মোবাইলে যে গরীব মেয়েগুলোর জামাকাপড় নেই ওদের যেন একটু কাপড় জোটে, একটা আঙ্কেল আছে যার নিজের খাট নেই, বাবা না থাকলে একটু মার পাশে এসে শোয়, ওর যেন একটা খাট হয়, পাশের বাড়ির বুবাই দাদা আর আমার দিদি খালি মারপিট করে, একে অন্যের জামা-প্যান্ট খুলে ধ্বস্তাধ্বস্তি করে, ওদের মধ্যে যেন ভাব হয়ে যায়, আর কাকার কোনো গ্লাস নেই, আমায় যে মিসটা পড়াতে আসে তার বুকে মুখ দিয়ে দুধ খায়, ওর যেন একটা গ্লাস হয়! প্রণাম।”
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
During WW II, a man was arrested in London for calling Winston Churchill a fool. The next day in the House of Commons, the opposition members were ready to roast the government for this. "Are we living in a police state", they shouted, "where we cannot call the PM a fool"?
Churchill replied, "The man was not arrested for calling the Prime Minister a fool", he said, "but for letting out a state secret at a time of war".
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বাড়ির কাজের মেয়ে থাকবে না। গৃহকর্তীর সাথে কাজের মেয়ের কথাবার্তা।
গৃহকর্ত্রী: কেন চলে যেতে চাও?
সখিনা: বেতন বারান না আইজ দুই বচ্ছর। এই বেতনে পোষায় না।
গৃহকর্ত্রী: তোমার বেতন বাড়ার সপক্ষে তিনটি কারণ বল।
সখিনা: আমি আপনের থেইকা ভাল রানতে পারি।
গৃহকর্ত্রী: কে বলেছে তোকে?
সখিনা: সাহেব। আর, আমি আপনের থেইকা ভাল ঘর গুছাইতে পারি।
গৃহকর্ত্রী: বলেছে কে তোকে?
সখিনা: সাহেবে কইছে। হেরপর বিছনায় আমি আপনের থেইকা অনেক ভাল।
রাগে আগুন হয়ে গৃহকর্ত্রী বললেন, -কে বলেছে তোকে, আমার সাহেব?
সখিনা: না, আমাগো বাসার মাষ্টার সাব।
গৃহকর্ত্রী: ঠিক আছে, ঠিক আছে, আস্তে কথা বল। বেতন বাড়িয়ে দেব।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
স্কুলটিচার দীননাথ বাবুর স্ত্রী মাঝরাতে উঠে দেখলেন, স্বামীর দু চোখ লাল, মাথার চুল এলোমেলো। পরীক্ষার খাতা খুলে একদৃষ্টে খাতার দিকে তাকিয়ে।
স্ত্রী: এ কী? রাত দশটা থেকে দেখছি এই খাতাটা নিয়েই বসে আছো ? কেন ?
শিক্ষকঃ হ্যাঁ, ওকে কত নাম্বার দেব বুঝতে পারছি না।
স্ত্রীঃ কেন? কী লিখেছে?
শিক্ষকঃ লিখেছে, "আকবর বিপদের দিনে জাঙিয়া পরিতেন না।"
স্ত্রীর চোখ কপালে উঠে গেল। এ আবার কী? তিনি স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, জাঙিয়া পরিতেন না ? মানে ? তখন তো জাঙিয়ার কোম্পানিই ছিল না!
শিক্ষকঃ সেটাই তো ভাবছি। কেন লিখল !
স্ত্রী চলে গেলেন। ভোর রাত্রে একটা হল্লার আওয়াজে স্ত্রীর ঘুম ভেঙে গেল। উঠে দেখলেন, স্বামী অত্যন্ত আনন্দের ভঙ্গিতে উন্মাদের মত সারা ঘরে নেচে বেড়াচ্ছেন, সারা ঘরে খাতা কলম ছড়ানো। স্ত্রীকে দেখে স্বামীর উল্লাস দ্বিগুণ বেড়ে গেল। স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বললেন , গিন্নী, নাম্বার দিয়েছি।
স্ত্রীঃ দিয়েছো ? কত ?
শিক্ষকঃ শূণ্য।
বিস্ফারিত চোখে স্ত্রী বললেনঃ সারারাত জেগে, শূণ্য দিলে ?
শিক্ষকঃ হ্যাঁ।
স্ত্রীঃ কিন্তু কেন?
শিক্ষকঃ মাল টুকলি করেছে।
স্ত্রী প্রায় পড়ে যায়ঃ টুকলি? তার মানে আরো অনেকেই একই উত্তর দিয়েছে?
শিক্ষকঃ না। দেখতে ভুল করেছে । যারটা দেখে টুকেছে সে লিখেছিল, "আকবর বিপদের দিনে ভাঙিয়া পড়িতেন না"।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বল্টু এক ঋষির কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল : আচ্ছা ঋষি বাবা, বিয়ের আগে যদি প্রেমিক প্রেমিকা রাতে এক বিছানায় ঘুমায় তাহলে কি পাপ হয়?
ঋষি : ঘুমালে তো পাপ হয় না বৎস, কিন্তু সমস্যা হল তোরা তো ঘুমাসনা!
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে কোলকাতার এক দাদা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। ভীষন মাথা ব্যাথা করছে। তাই বৌদিকে ডেকে বললেন, -- হ্যা গো ট্যাঁপার মা, পাশের বাসার ওদের কাছ থেকে একটু টাইগার বাম নিয়ে আস না ।
খানিকপর বৌদি রাগে গজগগ করতে করতে ফিরে এলেন। বললেন
- মা গো, কি কিপটের কিপটে ? এক্টুখানি টাইগার বাম, তাও দিল না!
একথা শুনে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে দাদা বললেন, - কি আর করবে ট্যাঁপার মা, যাও আলমারি থেকে আমাদের টাইগার বামটাই বের করে আনো !
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক ম্যাজিসিয়ান রাস্তায় ম্যাজিক দেখাচ্ছে।
একটা মন্ত্র বলে বলল: গিলিগিলি ফট।
সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এক ভদ্রলোকের টাইটা সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে গেল। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটা লোককে ফুঁ দিতে বলল। পাশের লোকটা ফুঁ দিতেই টাইটা স্বাভাবিক হয়ে গেল।
ম্যাজিসিয়ান আবার মন্ত্র বলে বলল: গিলিগিলি ফট।
সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এক ভদ্রমহিলার চুলের বিনুনিটা সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে গেল। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটা মহিলাকে ফুঁ দিতে বলল। পাশের মহিলাটা ফুঁ দিতেই বিনুনিটা স্বাভাবিক হয়ে গেল।
ম্যাজিসিয়ান আবার মন্ত্র বলে বলল: গিলিগিলি ফট।
সবাই খুঁজতে লাগলো,এবার কি দাঁড়ালো।
হঠাৎ দেখে এক দাদু বাড়ির দিকে দৌড়াচ্ছে, আর চেঁচাতে চেঁচাতে বলছে, কেউ ফুঁ দিবি না... কেউ ফুঁ দিবি না...দিদাকে দেখাবো!
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এক লোক পশু ডাক্তারের কাছে গেছে। “ডাক্তার, আমার ঘোড়ার পায়খানা হচ্ছে না।”
পশু ডাক্তার তাকে একটা বড় সড় পিল দিয়ে বলল, “এই পিলটাকে একটা লম্বা টিউবে ঢোকাবেন। টিউবের এক প্রান্ত ঘোড়ার পয়নালীতে প্রবেশ করিয়ে জোরে ফুঁ দেবেন। পিল ঢুকে যাবে। দ্রুত কাজ হবে।”
পরদিন লোকটি হন্তদন্ত হয়ে ফিরে এলো। তার অবস্থা খুবই বেগতিক। পশু ডাক্তার অবাক হয়ে বলল, “কি হয়েছে?”
লোকটি কাঁদ কাঁদ গলায় বলল, “বদমাশ ঘোড়া, টিউবটা ঢুকিয়ে আমি ফুঁ দেবার আগেই পাদ দিয়ে দিয়েছে।”